আমার কিতাব আল ইজমায়ে উম্মাত বা মানবজাতির ঐক্য ও মুক্তি, ইউনিভার্সাল রিলিজিয়াস গোটা মানবজাতির গাইড বই শীর্ষক বইয়ের আমার মন্তব্যসমূহের সংকলন।
আমি একজন আইন বিশেষজ্ঞ জুরিস্ট, থিঙ্ক ট্যাঙ্ক, ইসলামিক ও বিশ্ব রাজনৈতিক চিন্তাবিদ হিসেবে ধর্মতত্ত বিষয়ে পুরোপুরি স্টাডি ও গবেষণা শেষ করার পূর্বেই অনেকগুলো এলহাম আসে। যার ফলে এলহাম ব্যাখ্যা বা অর্থ করতে কিছু ত্রুটি রয়েছে যদিও ব্যাখ্যা একেকজনের কাছে একেক রকম হয়ে থাকে। নবী ও রাসূল ঈসা আঃ এর এল্হামের ব্যাখ্যায় অর্থ এমন হবে যে, তার স্ত্রী বস্তির মত গরিব মাটির চুলায় রান্না করছে ও মেয়ে চৈকিতে বসা অথাৎ আগুন নবী ইব্রাহিম ও মুসার আঃ এর মাজেজা যা পীরেরা ব্যাবহার করে আর খাট বা চৈকিতে বসে দান ও বয়াত প্রদান করে। আর পীর গোত্র বা সমশ্রেণীসমূহ আহলে কিতাবে অমুসলিম সাধু সন্ন্যাসী, ভিক্ষু, পুরোহিত, মং, রাব্বী, পাদ্রী পোপ কার্ডিনাল ইত্যাদি নামে পরিচিত। দরিদ্র রান্নাঘর মূলত তাদের উপাসনালয় বা গবেষণাগার যেখানে বসে তাঁরা মূলত তত্ব বা বিধান প্রনয়ণ করে যা উপমা অথাৎ এসব বিধি বিধান যা আকীদা মানহাজ গুলোতে কুরআন সুন্নাহ যা বর্তমান সময়কালের কর্যকরী মানদণ্ড বা বিধান বা আইন যা থেকে তাদের প্রণীত বা সংকলিত বা প্রচলিত তত্ব বা সুন্নাহ প্রথা খুবই দুর্বল বা গরিব যা দিয়ে সওয়াব কম অর্জিত হয়। আর মেয়ে মূলত যা পীর বা পোপ বা পাদ্রীরা বিনয়ী বা কর্মহীন সংসারত্যাগী আশ্রিত অর্থে নিজেদের তুলে ধরতে উপস্থাপন করেন এবং স্ত্রী মূলত নবী ঈসার অনুশাসনে, শাসনে , তার বিধি বিধান নিয়ম কানুন দ্বারা পরিচালিত অনুসারী যা স্বামী স্ত্রীকে লালনপালন করেন তার নিয়ম কানুন দ্বারা এমন আর কামারের মতো ইব্রাহিমী ধর্মদর্শন তত্ব প্রণয়ন করেন যা মাটির চুলায় রান্না করা উপমা । আর ঈসা আঃ ৪০-৪৫ বছর বয়সে চেহেরা আলোকিত হলো এবং দরজার কাছে আমাকে একটি লাল মলাট কিতাব বই খুলে দেখিয়ে বললেন তাঁর বইটিও খুবই উজ্জ্বল ছিল যা তিনি দিয়েছিলেন। আর দরজার পাশেই একগুচ্ছ লাউগাছ যা টিনের চালে ছড়িয়েছে যা মূলত নবীজি মুহাম্মদ সাঃ এর প্রিয় খাবার চর্চা উপমা অথাৎ নবীজীও হেরাগুহায় ধ্যান করতেন যা লাউফল, বীজ, পাতা ডাটা খাওয়া যায় অথাৎ এসব অমুসলিম তথা আহলে কিতাবী ধর্মগুরু ভবিষতে কুরআন সুন্নাহ চর্চা করবে আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি ও স্থিতিশীলতা বজায় সাপেক্ষে বলে থাকেন পোপের মত যা বর্তমান মুসলিমতত্ব কুরআন সুন্নাহ বিশ্বাস ঈমান রাখে যদিও ত্রুটিপূর্ণভাবে বা কুরআন সুন্নাহ বা তাওরাত-ইঞ্জিল কিতাবী বিধি বিধান কমিয়ে বা দুর্বলভাবে চর্চা করছে যা ট্রুটিপূর্ণ মুসলিম অথাৎ নবীজির ছাতার নিচেই আছেন । যাইহোক আমি জুরিস্ট সঠিকভাবে তাঁদের তত্ব লিখে কিতাব বই লিখেদিয়েছি যা আমি ঈসা আঃ সামনে বলেছিলাম আর উত্তরে তিনি মূলত তার কিতাবের প্রশংসা করেছিলেন যে তিনিও অতীতে অনেক উজ্জ্বল কিতাবই দিয়েছিলেন যার রাস্তা মূলত বর্তমানে নবীজির ধর্মতত্বের কুরআন সুন্নাহর সিলেবাসের ভিতর বা ছাতার নিচে আশ্রয় নেওয়া অথাৎ কুরআন সুন্নাহ মাহজাব(২০০ কোটি মুসলমান), বিকল্প রাস্তা যা ব্যাতিক্রম মাহজাব(৬০০কোটি অমুসলিম) কুরআন সুন্নাহ, তাওরাত-ইঞ্জিল সামঞ্জস্যতা চর্চা করে মুসলিম যা আব্রাহামী ধর্মদর্শনের রাস্তায় পথে থাকা আর সাধ্যমত সওয়াব অর্জন করা । যা সঠিক পন্থা ও উপায় কুরআন সুন্নাহ বর্ণিত রয়েছে যা এলহাম দ্বারা স্বীকৃত হয়েছে মাত্র উপমাকারে আমার বুঝার স্বার্থে যেহেতু আমার সরাসরি মাদ্রাসায় বা আহলে কিতাবী প্রতিষ্ঠানে ধর্মতত্ত্ব প্রশিক্ষণ নেই এবং নবীজি মুহাম্মদ সাঃ ব্যাতিত কোনো গুরুও নেই যাঁদের আমি হুবহু মেনে চলি তবে মুসলিম ও অমুসলিম বহু ধর্মগুরু থেকে জ্ঞান নিয়েছি এবং তারপর নিজেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে তত্ব প্রচার করেছি এবং সঠিক হিসেবে তা গ্রহণের আহ্ববান করেছি ৬০০কোটি অমুসলিম কে যা তাদের বিকল্প পথ যদি তারা হুবহু মুসলিম না হয় আর আমিতো আমাদের আমাদের সালাফি আলেমদের মতই এবাদত তত্ব সাধ্যমত চর্চা করি পূর্ণ মুসলিম বিশ্বাসী হিসেবে যা অথাৎ দুনিয়াতে আমিই আমার বইয়ের বিষয়ে প্রধানবিচারপতি আর আকাশে মহান আল্লাহ যা এলহাম দ্বারা আল্লাহ দিকনির্দেশনা ও সত্যায়ন দিলেন মাত্র যা মূলত ঈসা আঃ উপমা যা ঈসা আঃ মধ্য বয়সে যোগাযোগ কুরআনে বর্ণিত হয়েছে যা হতে পারে তাই যা উপমা । অথাৎ তাত্তিক জুরিষ্ঠ লেখক হিসেবে সঠিকই দিকনির্দেশনা দিয়েছি যে ধর্মপ্রচার ও চর্চা বিষয়ে যে বিভিন্ন সক্ষমতাসম্পন্ন ছাত্রদের বিভিন্ন গরূপে বিভক্ত করে প্রশিক্ষণ দিয়ে উন্নত করতে হবে যা আমি বিভিন্ন মাহজাবে ভাগ ভাগ করে দিয়েছি যা নবীজীও করেছেন অলিখিতভাবে ও আনুষ্ঠানিকভাবে । আর ঈসা আঃ আসবেন ঠিক নবীজির দায়িত্ব নিয়ে একই নিয়মে প্রশিক্ষণ দিবেন ও শাসন করবেন। তবে কবে আসবেন বা প্রকাশ্যে আসবেন কিনা তা ইত্যাদি বিষয় কুরআনে বর্ণিত নেই তাই জানা নেই। আর আর্থসামাজিক বিষয়েও আমার গভীর জ্ঞান নেই , তাই স্ব স্ব গোত্রীয় ধর্মগুরুরাই তাদের নিয়ম নীতি প্রণয়ন করবেন যেখানে আমি মূলত একটি মৌলিক ত্তত্ব লিখে দিয়েছি যা গাইড বই হিসেবে উপকারে আসবে।
অথাৎ অধিক সওয়াব কুরআন সুন্নাহ ; কুরআন সুন্নাহ, তাওরাত-ইঞ্জিল ; এবং সংস্কৃতি এই নিয়েই মানুষের জীবনাচার যা আধ্যাত্বিক ইবাদত ও শাসনত্রান্তিক ব্যাবস্থাপনা । তবে প্রত্যেককেই পরিপূর্ণ মুসলিম আধ্যাতিক ইবাদত তত্ব সাধ্যমত চর্চা করে যথাসাধ্য উন্নতি করতে হবে জান্নাতগুলো(৮) অর্জনের জন্য।
আর তাওরাত -ইঞ্জিলে নবী ও রাসূল মুহাম্মদ সঃ এর সিলেবাস, শিক্ষা আঁকড়ে ধরতে নির্দেশ বিদ্যমান।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জয়লাভের পর খ্রিস্টানরা বেশিরভাগই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে যেখানে তারা তাদের শীর্ষ পবিত্র নির্দেশিকা গ্রন্থ কুরআন সুন্নাহকে বেছে নিয়েছে এবং নবী মুহাম্মদ হলেন সর্বোচ্চ ঐশ্বরিক নেতা। এমনকি তারা কুরআন সুন্নাহের নির্দেশনা থেকে আইন, নিয়ম, সংবিধান, বিধিবিধান প্রণয়ন করেছে যা মুসলিম এবং অমুসলিম উভয়েরই মানবজাতির নেতৃত্ব দেয় যেখানে তাদের আধ্যাত্মিক ধর্মীয় ইবাদত যেমন সালাহ হজ ঈদ ইত্যাদি উন্নত করতে হবে। ঈসা আঃ মূলত ওই কথাটাই বলেছেন তিনি আল্লাহকেও বলেছিলেন যে তিনি তাঁর অনুসারীদের সঠিক দিকনির্দেশনাই দিয়েছিলেন, এমনকি নবীজি মুহাম্মদ সাঃ আসলে তাঁকে মেনে চলতে তাও অন্তর্ভুক্ত ছিল যা বাকীসকল নবীরাসূল বায়তুল মুকাদ্দাস মেরাজে সম্মিলিত রাজ্যাভিশেক স্বীকৃতি নামাজেও অনুষ্ঠানেও বলেছেন অথাৎ সকল নবীদের অনুসারীদের কুরআন সুন্নাহ চর্চা করতে হবে , এটা কোনো নতুন কথা নয়, ৬১০ সাল থেকেই চালু হয়েছে । তবে বর্তমানে এলহাম এসেছে , তাও মূলত শতাব্দীর প্রথাগত ইলহাম দিকনির্দেশনা বা পথদর্শন বা সতর্কবার্তা মাত্র যা মনে করিয়ে দেওয়া মাত্র। কারণ আহলে কিতাব আধ্যাত্বিক ইবাদতে কুরআন সুন্নাহর অনেক কাছাকাছি উন্নতি করেছে আর মনে করছে আর না করলেও চলবে কিন্তু আরো উন্নতি করতে হবে অন্তত বিশুদ্ধ কসর পদ্ধতি এবং শান্তিপূর্ণ বিশ্ব সমাজ, সমৃদ্ধ স্বচ্ছল আর্থিক সুশাসনের বিশ্ব শাসন ব্যবস্থা।
অথাৎ বিশ্ব সরকার জাতিসংঘ স্থায়ী সদস্য খ্রিস্টান গোত্র জাতির বা মাযাবের নেতৃত্বে মূলত কুরআন সুন্নাহ ও ১০৩ কিতাব আব্রাহামিক ধর্মদর্শন মুসলিমতত্ব বিশ্বে পরিচালিত হচ্ছে যেখানে অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি বিদ্যমান যা উন্নতি করতে হবে যা ঈসা আঃ নেতৃত্বে কুরআন সুন্নাহ দিকনির্দেশনুযায়ী গোটা মানবজাতি পরিচালনা উপমা যেমন পূর্ণ মুসলিম ও অন্তর্বর্তীকালীন বিশুদ্ধ আহলে কিতাব মুসলিম । এক চোখ নষ্ট হবে দাজ্জালের যা মূলত মানবজাতির জীবনাচারে ত্রুটি অথাৎ আধ্যাতিক এবাদত ও শাসন ব্যবস্থা যা আমাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আমি যেন সংশোধন করে দেই যদিও আমার পক্ষে কমপক্ষে ২০-৫০ বিষয় সংশোধন করা দুরহ কাজ কারণ একা এতগুলো পেশাগত বিষয়ে বিশেষজ্ঞ জ্ঞান অর্জন করা খুবই কঠিন কাজ যদিও আমি বিশেষজ্ঞদের প্রচারকৃত জ্ঞানের সাহায্যে মোটামোটি কুরআন সুন্নাহর প্রাথমিক দিকনির্দেশনা তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি । বাকি সকল বিষয়গুলো বিশেষ করে আর্থিক ও পেশাগত নানা বিষয়ের বিশুদ্ধতা, সুশৃক্ষলা, উন্নতি, সুশাসন, আইনের শাসন, নিয়ম নীতি যা মূলত বিশেষজ্ঞ টীম ও জুরিস্ট করে নিতে পারবে বলেই আমার বিশ্বাস। অথাৎ শান্তিপূর্ণ, সুখী সমৃদ্ধ বিশ্ব সমাজ ও ঐক্যবদ্ধ মানবজাতি এবং বিশুদ্ধ মানদণ্ড অনুযায়ী
সওয়াব অর্জনের জন্য আধ্যাত্বিক ইবাদত সাধ্যমতো চর্চা করা।
অর্থাৎ সিআইএ, এফবিআই , আটলান্টিক কাউন্সিল, বিশ্ব পলিসি মেকিং সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক পলিসি রিসার্চ (IPPR),আন্তর্জাতিক খাদ্য নীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট (IFPRI), সিপিডি, জাতিসংঘ UNRISD, UNEP, UNU, UNDP, এবং UNITAR, UNHRC, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, ইআরসি , এমআই ৬,৫, মোসাদ , র এফএসবি, এমএসএস, ব্রিটিশ ও আমেরিকান আইনজীবীদের বার , আইসিজে এবং ইসলামী বিশেষজ্ঞ টীম মক্কা মদিনা ও আজাহার বিশ্ববিদালয়ের যৌথ সমন্বিত ঐক্যবদ্ধ বিশেষজ্ঞ টীমের নেতৃত্বে বিশুদ্ধ মানদণ্ড অনুযায়ী কিভাবে পেশাগত শাসন ব্যবস্থা ও আধ্যাতিক এবাদতে উন্নতি করা যায় তার জন্য ব্যাপক গবেষণা করতে হবে যা আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়। তাত্বিকভাবেই বিশ্ব ব্যবস্থা বিশুদ্ধভাবে ঢেলে সাজাতে কমপক্ষে ২00-৩০০ চৌকস জনবল দরকার। আর অবশ্যই তা সাজাতে হবে কারণ অমুসলিম আধ্যাতিক এবাদতে কিছু ত্রুটি দূর করতে হবে এবং গোটা মানবজাতির আর্থ-সামাজিক জীবনাচারে ত্রুটি দূর করতে হবে। আর এই ত্রুটিই হলো দাজ্জাল বা প্রতারণা বা ত্রুটিপূর্ণতা যা আমাদের ব্যাক্তি ও পেশাগত জীবনাচারে বিদ্যমান। যেহেতু এরাই বিশ্ব পলিসি প্রণয়নে যুক্ত থাকে, কি কারণে কি পলিসি প্রণয়ন করতে হবে ও কিভাবে কি করতে হবে তা তাঁরা ভালোভাবে জানে ও তথ্য সক্ষমতা রয়েছে। যদিও একজন সংস্কারক হিসেবে আমি ২০১২ সাল থেকেই বাংলাদেশ ব্রিটিশ দূতাবাস দিল্লি নয় বাংলাদেশেই স্থাপন থেকে শুরু করে দীর্ঘদিন তাদের সাথে যোগাযোগ করে যাচ্ছি এবং কাউন্সিলিং করে যাচ্ছি বিশ্ব পলিসি যোগোপগী করে উন্নত করতে এবং আমি নিজেই একাই বিভিন্ন বিষয়ে বইপত্র, আর্টিকেলে লিখে নানাভাবে পরামর্শ দিচ্ছি। যদিও ইসলাম প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে আমি ২০২০ সালের পর থেকে গোটা মানবজাতির অভিভাবক হিসেবে গোটা মানবজাতির কল্যাণের জন্য তাদের অঘোষিত ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কমান্ডার ইন চিফ বা প্রধান থিঙ্ক ট্যাঙ্ক বা প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে আবির্ভুত হওয়ার চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়। যাইহোক, এখনো আমার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে জাতিসংঘ মহাসচিব ও ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়াস উইংয়ের চীফ দূত হওয়ার এবং সংস্কার কাজ নিয়ে অগ্রসর হওয়ার, ধর্মীয় আধ্যাত্বিক এবাদতি মুসলিম(সুন্নি বিশুদ্ধ শিয়া সহ ) ও বিশুদ্ধ আহলে কিতাব মুসলিমসহ(বিশুদ্ধ খ্রিস্টান গোত্র যা বিশুদ্ধ খ্রিস্টান , হিন্দু , বৌদ্ধ , ইহুদি, সাবেঈন, ইত্যাদি ফ্লোক ) উন্নত প্রযুক্তির সভ্যতাসহ পৃথিবী রাষ্ট্রের ঐক্যবদ্ধ এক পৃথিবিয়ান জাতি তৈরির ।
অবশ্য বাংলাদেশ, পাকিস্তান , চীন ভারতসহ নানাদেশে ইসলামসহ, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব ও পেশাগত অন্যান্য বিষয়ে বহু বিশ্ব বিশেষজ্ঞ রয়েছে যেখানে আমি মূলত কয়েকজনের কথা উল্লেখ করেছি মাত্র।
জাতিসংঘের প্রধান কাজ ও লক্ষ্য হল বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি আর্থসামাজিক ও মানবাধিকারের উন্নতি ও বাস্তবায়ন করা ও প্রচার, প্রসার করা। ঐক্যবদ্ধ বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা, সামাজিক ন্যায়বিচার যা ঐক্যবদ্ধ আর্থ-সামাজিক সমৃদ্ধি ও মানবাধিকারের উন্নতি করাই হলো আইনের শাসন নিশ্চিত ও বাস্তবায়ন করা । আর এসব বাস্তবায়ন হলেই গোটা মানবজাতি সাচ্ছন্দে পরিপূর্ণ আধ্যাত্বিক ইবাদতও করতে পারবে।
বিশ্ব জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে, এর ব্যবস্থাপনায় নানা সমস্যা বিদ্যমান যেখানে জুরিস্ট, আইনপ্রণেতারা বা আইনজীবীগণ যেহেতু নিয়ম নীতি ইত্যাদি প্রণয়ন করে থাকে। তাই মানুষের মধ্যে নীতিবাচক ধারণা তৈরী হয় যেমন ধর্মগুরুদের প্রচার ও সমালোচনা থেকে যে ইসলাম মেনে বিধিবিধান প্রণয়ন করলে নিশ্চয় বিশ্ব সমস্যা দূর হয়ে যেত কারণ বিশ্বে ১০০ কোটি মানুষ তিন বেলা খেতে পায় না আবার কোথাও খাদ্য ব্যাপক অপচয় হয়ে পচে। কুরআনের সহজ কথা হল, বিশ্বে মানুষ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন করবে, এসবে একদল আরামদায়কভাবে কাজ করবে , ভালো স্বচ্ছল মুজুরি নিবে, আরেকদল কাজ না পেলেও এসব থেকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক ব্যবস্থাপনায় প্রয়োজনীয় ভাতা পাবে অথাৎ কেউ না খেয়ে থাকবে এমন সুযোগ নেই। আর এটা বাস্তবায়ণ করতে গিয়ে খেতাফত, কমিনিজম, সমাজত্রান্ত , মুক্তবাজার ক্যাপিটালিসজম, গনত্রন্ত ও সামাজিক ন্যায়বিচার আর্থসামাজিক সোসালিস্ট কল্যাণ রাষ্ট্র, ইত্যাদি নানা ফর্মুলা আবিষ্কার হয়েছে। বর্তমানে মুক্তবাজার ক্যাপিটালিজম ও গনত্রন্ত ও সামাজিক ন্যায়বিচার আর্থসামাজিক সোসালিস্ট কল্যাণ রাষ্ট্র যা চলছে বিশ্বে যেখানে মানুষের কর্ম না পেলে খাবারের ও মৌলিক অধিকারের প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যাবস্থা প্রচারে আছে ও অল্প বাস্তবায়নও হচ্ছে, কোনো দেশে বেশি , কম বিদ্যমান । যেহেতু বহু পেশায় সমাজ ব্যবস্থা বিভক্ত করা হয়েছে যেক্ষেত্রে সকলের সমান সুবিধাসহ কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা ও সমতা, সুষম বন্টনে ত্রুটি বিদ্যমান। তবে তা ঐক্যবদ্ধভাবে দূর করা সম্ভব, খুব কঠিন কিছু নয় । অথাৎ বিশ্ব সমাজের আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাপনা ইসলামের মৌলিক নীতির বাহিরে গিয়ে পরিচালিত হচ্ছে না বরং কম ন্যায়, ইনসাফ ও নিয়ম নীতি(সুদ , ঘুষ , বৈষম্য, দুর্নীতি , ইত্যাদি ) মধ্যে চলছে মাত্র যা যোগোপযোগী সংস্কারের মাধ্যমে উন্নতি করতে হবে ।
উল্লেখিত লিখায় আমি পোপ বলতে ছায়া ধর্মীয় প্রশিক্ষক বা ত্রাণকর্তা বা শিক্ষক বা পথদর্শনকারী বা মোটিভিশনার কারণ আমি আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত নয় ও ক্ষমতাপ্রাপ্ত নই যা মাত্র রাজনৈতিক দলের মত প্রচার প্রচারণার মত সমর্থক তৈরী করা বা বই লেখা যা থেকে জ্ঞান গ্রহণ করে মানুষ শিখতে পারে মনে মনে তাদের পোপ বা ধর্মীয় প্রশিক্ষক ভেবে। যেহেতু আমি গোটা মানবজাতিকেই প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি মুসলিমদের কাছে ইমাম- ইসলামী চিন্তাবিদ, খ্রিস্টানদের কাছে পাদ্রী, বৌদ্ধদের কাছে বুদ্ধা, হিন্দুদের কাছে পরোহিত আচায্য ব্রাম্মণ, ব্যারণ, ব্যারোনেস ,ফাদার, ইত্যাদি একেকজনের কাছে একেকটা অথাৎ আমি কুরআন সুন্নাহ ও ইব্রাহিম ধর্মদর্শন ও আদম থেকে ১০৪ কিতাবী মুসলিমতত্ব প্রশিক্ষণ দেই যেখানে তাওহীদ এক আল্লাহ বিশ্বাস থেকে ১০০% পর্যন্ত নিয়ম কানুন মানদন্ড যা একেক শ্রেণীর মানুষের সক্ষমতা অনুযায়ী একেক রকম প্রশিক্ষণ দেই অথাৎ শাসনব্যবস্থা ও আধ্যাত্মিক ইবাদত সমূহ যেমন মুসলিমদের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার উন্নতির প্রশিক্ষণ দেই যেহেতু আধ্যাতিক ইবাদতসমূহ সঠিক রয়েছে আর মুসলিমদের আধ্যাতিক ইবাদতসমূহ উন্নতির প্রশিক্ষণ দেই যেহেতু শাসনব্যবস্থায় উন্নতি হয়েছে এবং মানবজাতির ঐক্য যেখানে সামগ্রিক যৌথ উন্নত ব্যাবস্থাপনা প্রকল্পসমূহ প্রশিক্ষণ যদিও আমার আইনপেশার পাশাপাশি খুব বেশি সময় বের করা কঠিন, বিস্তৃতভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়াও কঠিন । অথাৎ আমিই ইসলামী স্কলার হিসেবে অন্তত একটি জান্নাত অর্জনের সমপরিমাণ পুন্য অর্জন হবে এমন একটি সিলেবাস প্রশিক্ষন দিচ্ছি অমুসলিমদের জন্য ফাদার, পুরোহিত , ইত্যাদিই আমি বা আমার পদবী মানে আমার বইয়ের জ্ঞান চর্চা করলেই বা আমার দ্বারাই এসব পদবীর আধ্যাতিক কাজ হয়ে যাবে যেমন সওয়াব আকাশে যাবে কিনা, পাপমুক্ত হবো কিনা, দোয়া পাবো কিনা ইত্যাদি যা তাদের দ্বারা হয়ে থাকে যেহেতু কুরআন সুন্নাহ শুধু চর্চায় মৌলিক বিষয় এবং ইমাম বা প্রশিক্ষক বিষয়ে খুবই ছাড় রয়েছে যেমন নিজে নিজে পরে চর্চা করলেই সওয়াব অর্জন সম্ভব, এমনকি এক অক্ষর জানলে এটাই প্রচার, প্রশিক্ষণ দিতে হবে । সেজন্য শুধু আমার বই পড়ে চর্চা করলেই সওয়াব অর্জন হবে। আর আমি সাধারণত সাধারণ আমজনতাকে প্রশিক্ষণের সময় রাখি না পেশাগত ব্যাস্ততার জন্য, তাই মূলত অমুসলিম ধর্মগুরুদের প্রশিক্ষণ দেয় যাতে তাঁরা সহজেই বিঝতে পারে কারণ তাদের ধর্মীয় জ্ঞান রয়েছে অল্পতেই আয়ত্ত করতে পারে এবং তাঁরা তাদের ছাত্র আমজনতাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দিবে। তাই আমি মানবজাতির রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রত্যাশিত গোটা মানবজাতির অভিভাবক বা হেড অফ দ্যা ম্যানকাইন্ড বা হেড অফ দ্যা আর্থ-বিশ্ব -মহাবিশ্ব স্টেট((যা জাতিসংঘ মহাসচিব বা ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়াস উইং এর দূত(মধ্যস্থতাকারী/উপদেষ্টা )) হিসেবে কিছু শিক্ষিত শ্রেণীসমূহ ডাক্তার, প্রফেসর, শিক্ষক, রাজনীতিবিদ, শাসকশ্রেণী, আইনবিদ, অর্থনীতিবিদ, রাজা বাদশাহ, প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট, এমপি -মন্ত্রী, জেনারেল, সচিব, ইত্যাদি পর্যায়ের ব্যাক্তিবর্গদের জ্ঞানটি দিয়ে থাকি বা পরামর্শ-উপদেশ দিয়ে থাকি যাতে তাঁরা তাঁদের অনুসারী, ছাত্র , উপাসনালয়গুলোতে চালু করতে পারে যেহেতু আমি রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে মানবজাতির সমর্থনে তাদের আনুষ্ঠানিক প্রধান বা অভিভাবক বা প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারছি না আমার সীমাবদ্ধতা, সক্ষমতার কারণে বা সময় সাপেক্ষ কাজ , তাই যারা ইতিমধ্যে ক্ষমতায় রয়েছে তাঁদের পেছন থেকে পরামর্শ দিয়ে আমার লক্ষ্য, ম্যানিফেস্টো যতদূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তাঁর প্রচেষ্টা করা মাত্র এবং সেই লক্ষ্যেই তাদেরকেই আমার কর্মী হিসেবে বাছাই করছি আর কাউন্সিলিংয়ের , অনুরোধের মাধ্যমে প্রচেষ্টা করে যতদূর অগ্রসর হওয়া যায় মাত্র যা দেখা যাচ্ছে ইসলামী সুন্নাহতেও রয়েছে যা মূলত মুসলিম জাতিরপিতা নবীরাসূল হজরত ইব্রাহিম (আঃ) করেছেন যেখানে তিনি রাজার উপদেষ্টা, প্রশিক্ষক, ধর্মদর্শন প্রচারক ও আইন প্রণেতা ছিলেন যেখানে তিনি আলংকারিক-প্রতীকী প্রধান বা অভিভাবক হিসেবে কাজ করে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী বা প্রত্যক্ষ শাসকের পদ এড়িয়ে চলেন কারণ আধ্যাত্বিক এবাদত ও শাসনবাবস্থার পূর্ণ নিয়মকানন অনেক, সবই প্রচারে রেখেছেন যেখানে শাসক শ্রেণী ধীরে ধীরে যেটুকু বাস্তবায়ন করতে পারে সেই সুযোগ দিয়েছেন মাত্র কারণ প্রচার প্রচারণা দ্বারা সাধারণ জনগণ প্রশিক্ষিত না হলে শাসন করা সম্ভব নয় যেমন ব্রিটিশ ইউরোপ আমেরিকা আরব ও ৫ স্থায়ী নিরাপত্তা পরিষদ জাতিসংঘ সদস্য রাষ্ট্র ও তাদের অনুসারী বন্ধু রাষ্ট্র কে প্রত্যক্ষ শাসনত্রান্তিক দায়িত্ব দিয়েছি যেমনঃ চাণক্য ও এরিস্টটলও একই কাজ করেছেন; এরিস্টটল ছিলেন আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের শিক্ষক বা প্রশিক্ষক । প্রায় তিন বছর ধরে, খ্রিস্টপূর্ব ৩৪৩ থেকে ৩৪০ অব্দ পর্যন্ত, এরিস্টটল আলেকজান্ডারকে দর্শন, নীতিশাস্ত্র, যুক্তিবিদ্যা এবং সাহিত্য সহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দেন। একই রকমভাবে আমার মতো বিশ্বের ২-৫কোটি মানুষ বুদ্ধিজীবী((জ্ঞানীরাই আলংকারিক খলিফা বা অভিভাবক যেখানে আবার বহু জ্ঞানী বা বুদ্ধিজীবীদের ঐক্যবদ্ধ করে নেতৃত্ব বা সমন্বয় করা যা দলীয় প্রধান বা রাষ্ট্র প্রধান , প্রধানমন্ত্রী , প্রেসিডেন্ট রাজা বাদশাহ , ইত্যাদি পদ আরো জ্ঞানী খলিফার কাজ যা ৫-১০ -৫০ বছর যাই হোক )) হিসেবে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাবে । আর মুসলিমদের জন্য আমাদের মাওলানা উলামা মৌলবীদের এবাদত জ্ঞান যেগুলো প্রচার প্রসার মাহফিল রয়েছে , এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট কারণ আমাদের বিশ্বাস থাকায় যাই বলে আমরা ইমাম মেনে তাদের পেছনে নামাজ রোজা করি বিশ্বাস থেকেই , যার ফলে তাদের খুব বেশি জ্ঞানী না হলেও চলে যেমন প্রেসিডেন্ট , প্রধানমন্ত্রীর, বাদশাহর ইমাম পর্যন্ত তেমন জ্ঞান দরকার পড়ে না , কোনো রকম কয়েকটি সূরা পাঠ করে নামাজ পড়াতে পারলেই আমাদের চলে , অসুবিধা হয় না , আমরা সাদরে সম্মানের সাথে গ্রহণ করি ও মেনে নেই যেহেতু আমাদের বিশ্বাস রয়েছে জ্ঞানের ওপর যেমন ইমাম একজন হলেই চলে , এমনকি ইমামের ভুল হলেও মুসল্লিদের নামাজ হবে কুরআন সুন্নাহ মতে। তবে ধর্মগুরুরা যখন এসব প্রশিক্ষণ দিবে তখন অবশ্য তাদের দান খয়রাত, উপহার, ভাতা প্রদানের অনুরোধ করছি যাতে তাঁরা যাতে জীবিকা পেয়ে কর্মঘন্টা ব্যায় করে গভীরভাবে প্রশিক্ষণ দিতে পারে। আর বিভিন্ন ধর্মীয় দল বল রয়েছে সেখানে অনুসারী হতে হবে এমন বাদ্যবাধকত ইসলামে জুরেসুরে নেই , নিজে নিজে এসব চর্চা করলেও সওয়াব হবে তবে দলে থাকলে শক্তি থাকে , সহজেই আরো অনেককেই প্রচার প্রসারে যুক্ত করা যায় , অনুসারী বৃদ্ধি করা যায় , ধর্মপ্রচার থেকেও বড় সওয়াব হয়। যেহেতু মুসলিম ধর্মগুরুদের দলীয় নিয়ম কানুনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে, যার ফলে সওয়াব অর্জন বেশি পথ পন্থা চাইলেই সহজে ধারণ করে অনুসারীদের প্রচার প্রশিক্ষণ দিবে তা সহজ হয় না তবে সাধারণ জনগণ বই পড়ে পড়ে চর্চা করতে থাকলে ধর্মগুরুরাও শক্তি সাহস সমর্থন পাবে যেখানে তারাও দ্রুত সংস্কার গ্রহণ করে স্ব স্ব গোত্র বা দল উন্নতিতে পৌঁছতে পারবে। । ।
https://www.youtube.com/watch?v=2i_7KZsuFaM
16 views Jul 23, 2025 #thinktank #newsbangla #israeliranwar
ইবাদত,শাসনব্যবস্থা, আর্থ-সামাজিক,সংস্কৃতির মধ্যে মুসলিম ও অমুসলিম বিশ্ব এবং ইস্রায়েল-ইরান যুদ্ধ। Part 18
পর্ব: ১৮. ২০২৫ সালের এক বিংশ শতাব্দীতে আধ্যাত্মিক ইবাদত, শাসনব্যবস্থা, আর্থ-সামাজিক ,সংস্কৃতির মধ্যে মুসলিম ও অমুসলিম বিশ্ব এবং ইস্রায়েল-ইরান যুদ্ধ ।
বিশ্বশান্তি ও সহযোগিতার মহান লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত জাতিসংঘের উদ্দেশ্যগুলো, ওআইসি, কমনওয়েলথ বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ আন্তর্জাতিক একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। এটি বিশ্বে শান্তি ও সমৃদ্ধি রক্ষায় প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং বিশ্ব থেকে বর্ণবৈষম্য ও ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য দূরীকরণে কাজ করছে । আর অরাজনৈতিক বলা হয় নিরপেক্ষতা ও ঐক্য প্রদর্শনে কারণ মানবজাতির মঙ্গল নিয়ে চিন্তা ভাবনা, লক্ষ্য, প্রকল্পসমূহ, ধর্ম ও জীবনাচার প্রচার প্রসার, ইত্যাদি কার্য সাধন করার নামই রাজনীতি বা রাষ্ট্রনীতি । রাজনীতি মূলত একটি প্রক্রিয়া, যা সমাজের ক্ষমতা, সম্পদ, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির বণ্টন ও পরিচালনা নিয়ে আলোচনা করে।
মানবজাতির অভিভাবক হিসেবে জাতিসংঘ তাঁর Sustainable Development Goals (SDGs) এ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) নির্ধারণ করছে যা হল ১৭টি লক্ষ্য যার মধ্যে ১৬৯টি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে যা বিস্তৃত স্তরে, SDG-তে IMF-এর সম্পৃক্ততা পাঁচটি SDG স্তম্ভের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ : মানুষ, সমৃদ্ধি, গ্রহ, শান্তি এবং অংশীদারিত্ব ।
কুরআনে সমস্যা সমাধানে আলোচনা ও পরামর্শের গুরুত্ব:
‘এটি (কুরআন) সকল মানুষের জন্য প্রকৃত জ্ঞানের সমষ্টি এবং দৃঢ়বিশ্বাসীদের জন্য গন্তব্যে পৌঁছার মাধ্যম ও রহমত।’-সূরা জাছিয়া (৪৫) : ১৬-২০ অথাৎ আধ্যাত্বিক ইবাদত ও শাসনব্যাবস্থা।
সূরা আল-শূরা ১৩:
"তিনি তোমাদের জন্য দ্বীনের ক্ষেত্রে সেই পথই সুগম করে দিয়েছেন, যার আদেশ তিনি নূহকে দিয়েছিলেন এবং যা আমি তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি এবং যার আদেশ আমি ইব্রাহীম, মুসা ও ঈসাকে দিয়েছিলাম। তা হলো, তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করো এবং তাতে বিভেদ সৃষ্টি করো না।" অথাৎ গোটা মানবজাতির একই পথ ও পদ্ধতিসমূহ।
মুসলমানদের পারস্পরিক সমস্যা সমাধানে কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে আলোচনা ও পরামর্শ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
সূরা আল-ইমরান ১৫৯:
"আর (হে নবি) আপনি যদি রুক্ষ ও কঠোর হৃদয়ের হতেন, তবে তারা আপনার চারপাশ থেকে সরে যেত। সুতরাং আপনি তাদের ক্ষমা করে দিন এবং তাদের জন্য মাগফিরাত কামনা করুন এবং কাজে তাদের সাথে পরামর্শ করুন। অতঃপর যখন আপনি কোনো সংকল্প করেন, তখন আল্লাহর উপর ভরসা করুন। নিশ্চয়ই আল্লাহ (তাঁর উপর) নির্ভরশীলদের ভালোবাসেন।"
উপদেশ বা নসিহত প্রদানের ক্ষেত্রে আন্তরিকতা অপরিহার্য। উপদেশ দিতে হবে ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসার চেতনায়। রূঢ়, কর্কশ ও কঠিন ভাষায় নয়। আল্লাহ তাআলা কোরআন মাজিদে বলেন, ‘আপনি মানুষকে দাওয়াত দিন আপনার রবের পথে হিকমত ও সদুপদেশ দ্বারা এবং তাদের সঙ্গে তর্ক করবেন উত্তম পন্থায়।’ (সূরা-১৬ নাহল, আয়াত: ১২৫)। অথাৎ সংসদ ও দলে যৌক্তিক বিতর্ক, আলাপ আলোচনা করা । এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর। পরস্পর বিবাদ করো না তাহলে দুর্বল হয়ে পড়বে এবং তোমাদের প্রভাব বিলুপ্ত হবে। আর ধৈর্য্য ধারণ কর। নিশ্চিত জেনো, আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে আছেন।-সূরা আনফাল (৮) : ৪৬. আল্লাহ তাআলা বলেন: “আর তোমরা উত্তম পন্থা ছাড়া আহলে কিতাবদের সাথে বিতর্ক করো না। তবে তাদের মধ্যে ওরা ছাড়া, যারা জুলুমকরেছে।”[সূরা আনকাবুত, আয়াত: ৪৬]. মুসলমানদের কর্তব্য হচ্ছে- যে কোন কাফেরকে আল্লাহর কালাম শুনার সুযোগ করে দেয়া। ে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পারে।অতঃপর তাকে পৌঁছিয়ে দাও তার নিরাপদ স্থানে।”[সূরা তওবা, আয়াত: ৬]. অথাৎ পূর্ণ মুসলিম এবাদতসমূহ পরিপূর্ণভাবে চর্চা না করতে চাইলেও ৮টির মধ্যে অন্তত একটি জান্নাত অর্জন বা ৮ নম্বর সর্বশেষ স্তরের জান্নাত যেন পায় অন্তত এই পরিমান জ্ঞান পরামর্শ উপদেশ নসিহত দিয়ে বিদায় দিতে হবে বা আলাদা দল গোত্র তৈরির সুযোগ দিতে হবে ।
আর যারা তাদের পালনকর্তার ডাকে সাড়া দেয়, নামায কায়েম করে, তাদের নিয়ম হলো নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করা এবং আমি তাদেরকে যা দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে। [সূরা আশ শুরু ৪২:৩৮] অথাৎ খলিফা নির্বাচনের হাদিস বা ইতিহাস সত্য ব্যাখ্যা বলে চিহ্নিত হচ্ছে যা ঐক্য, বিশ্ব শান্তি, গনত্রান্তিক মৌলিক উপাদানসমূহ ও মৌলিক অধিকার সমূহ, ইত্যাদি । আর এর ওপর নাম রাজনীতি বা রাষ্ট্রনীতি ।
সর্বশেষে, আল্লাহ তাআলা বলেছেন: বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যেও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারোই ইবাদত করব না। তার সাথে কোন কিছুকে শরীক করব না এবং আমাদের কেউ আল্লাহ ছাড়া কাউকে রব হিসাবে গ্রহণ করব না।তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৬৪] আল্লাহ তাআলা আরো বলেন: “আর যদি আহলে কিতাব ঈমান আনত, তবে অবশ্যই তা তাদের জন্য কল্যাণকর হত। তাদের কতক ঈমানদার। আর তাদের অধিকাংশই ফাসিক।”
#peaceful #peacefulmusic #israeliranwar #israelpalestineconflict #middleast #irannucleardeal #worldbank #imf #economygrowth #governance #culturalexchange #culturaldiversity #religiousfreedom #thinktank #thinkpositive #thinktankmastermind #courtroom #motivation #unity #goodgovernanceday #lifeisbutadream #worldbank #worldgdp #worldbudget #asia #indianfood #challenge #china #courtroom #europeanunion #europe #america #news #newsbangla #newsbd
#peaceful #peacefulmusic #israeliranwar #israelpalestineconflict #middleast #irannucleardeal #worldbank #imf #economygrowth #governance #culturalexchange #culturaldiversity #religiousfreedom #thinktank #thinkpositive #thinktankmastermind #courtroom #motivation #unity #goodgovernanceday #lifeisbutadream #worldbank #worldgdp #worldbudget #asia #indianfood #challenge #china #courtroom
No comments:
Post a Comment